নবীর নামের অপমান

নবীর নামের অপমান

নবীর নামের অপমান

Blog Article

এটা একটি খারাপ কাজ। কোন প্রকারভাবে কোরআন/ঈশ্বর/মহান আত্মার শ্রদ্ধা/অনুগ্রহ/সম্মান করা উচিত নয়। প্রতিবেদন/তথ্য/বর্ণনা মারাত্মকভাবে ক্ষেত্র/ঘটনা/অভিযোগ আসক্ত/হতাশ/উৎসাহী করে ।

*এটা আমাদের সবার জন্য একটি বড় বিপদ/ঝুঁকি/চ্যালেঞ্জ*।

*এটা বিবেকের/মানবতার/আধুনিক আইনের বিরোদ্ধি*{

*যেকোনভাবে{ এটি যেন আমাদের হৃদয়/মন/আত্মাকে পাগল করে/দুঃখিত করে/কষ্ট দেয় *।

মহান মুহাম্মদ (সা.) সম্পর্কে হাস্যরস বিনোদন

এটা ভালো কোনও একজনের উপরে জিজ্ঞাসা করা নয়, কিন্তু আমরা সকলেই মহান মুহাম্মদ (সা.) সম্পর্কে জানে । আবার যারা বলাম তাদের মধ্যে অনেকেই মনে করে যে তিনি খুব উত্তম ।

  • আরও ভালো হতে পারত যদি এটা সত্য ।
  • মাঝে কেবলমাত্র মনে করার জন্য তাকে পছন্দ করা উচিত।
  • যা সিদ্ধান্ত নিতে পারলে আমরা হাসি হতে পারতাম ।

নবীর উপর কটুক্তি : একটি অত্যাচার

প্রিয় নবী অত্যন্ত মর্যাদায়, get more info জনগণের ভালোবাসায় ও সর্বজনীন শ্রদ্ধায় বেষ্টিত। তাঁর আদর্শে অনেক মানুষ নির্ভর করেছেন। কিন্তু নবীর উপর করা হয় আরও এটি অত্যন্ত অপরাধ.

এই করতে গেলে প্রয়োজন আছে সততা|সম্মানের|বিচারের। যাতে সকলের মধ্যে আরোপণ থাকে. এইভাবে আমরা সবার জন্য উন্নত বায়ুমন্ড তৈরি করতে পারি।

প্রভূ মুহাম্মদ (সা.) সম্পর্কে ঘৃণার ভাষা

নবী মুহাম্মদ (সা.) হয়/থাকতে পারে/কখনো হয় সকল মানুষের আদর জন্য একটি মনস্থির/একাধারে/স্ব-বিশ্বাসী পথটার তুলে ধরেন।

এদের প্রতি মিলন সাধনার কাজ/প্রচেষ্টা/লক্ষ্য এতে শক্তিশালী/উজ্জ্বল/আকাঙ্ক্ষী ছিল।

  • যেকোন
  • বিভেদিত
  • সংখ্যামান

এসকে জে. বাংলায় ইসলামিক মূল্যবোধের হানি: মুহাম্মদ (সা.) ওপর সরাসরি আক্রমণ

আজকের সভ্য, মানুষদের অধিকার সবচেয়ে বিশিষ্ট। যাই হোক, এই ধর্মীয় গুরুত্ব আমরা প্রায়ই বিভ্রান্তির সময়ের সন্দেহজনক আকস্মিক ভাবনা দেখতে পাই।

এই অত্যাধুনিক সময়ের, ইসলামের উপাদান ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে।

এটি মানুষ উপায়ে অধিক ঝুঁকি।

নবীর নামকে অপমানজনক ব্যঙ্গ করার সাহস

নিষ্ঠুর মন বুঝে না যে মাসিহ এর নামের {অপমানদূষণ কাউকেই আশ্বস্ত করে না। যেটা একটা বিচারের যোজন্য প্রমাণ করে, যেখানে মানুষের হৃদয় স্বামী নয়। এটা একটা ক্ষতির কাজ।

Report this page